google add

Friday, October 31, 2014

মায়ের বুকের দুধেরও দরকার ছিলো না, সেরেল্যাক খেলেও চলতো।

বাছন উল্লাহ

ক্যাপ্টেন আজিজের নেতৃত্বাধীন ৩নং সেক্টরের অধীনে যুদ্ধে অংশগ্রহন। স্ত্রী জয়তেরা বেগম ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরন। অন্যের বাড়িতে খেয়ে না খেয়ে স্বজনদের নিয়ে কোনরকম বেঁচে আছেন। মোঃ আব্দুস সালাম ৭ নং সেক্টরে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ওহিদুর রহমানের অধিনে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। স্ত্রী রেহেনা বেগম (৫০) প্যারালাইজড রোগে। আব্দুস সামাদ টেম্পু ষ্টেন্ডে দিনমজুরের কাজ করেন। নিজস্ব পরিচয় পত্র যার মুক্তি বার্তা নং-০৩০৫০২০০৮৮ দেখিয়ে বলেন, এটিই আমার অহংকার।

ঈদে খরচ পাঠাব চিন্তা কোরোনা। " সে খরচ পাঠানো আর হয়নি ছেলের্।

বীর শ্রেষ্ট হামিদুর রহমান
বাবা মায়ের আদরের সন্তান ছিল হামিদ। তবে সোনার চামচ মুখে নিয়া জন্মাইছে এইটা বলা যাবেনা। অভাবের সংসারে পড়ালেখাও খুব বেশিদুর করতে পারেনি।

বাপের সাথে যোগালীর কাজ করত। সত্তরের সেই আগুনঝরা দিনগুলোতে হামিদ সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়। পোষ্টিং পড়ে চট্টগ্রামের ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ২৫ শে মার্চ অপারেশন সার্চ লাইট শুরু হলে ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে যুদ্ধে নামে মৃত্যুর আগে শেষবার মায়ের সাথে দেখা করতে গেলে ফেরার সময় হামিদ কথা দেয়

" ঈদে খরচ পাঠাব চিন্তা কোরোনা। " সে খরচ পাঠানো আর হয়নি ছেলের্।

অক্টোবরের আঠাস তারিখ। শ্রীমঙ্গল চা বাগান। চারদিকে সুনসান নীরবতা শুধু জেগে আছে মুক্তিবাহিনীর একটা ইউনিট। জেড ফোর্সের অধিনে তারা। ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কাইয়ুম। ধলই সিমান্তে পাকি ক্যাম্প আজ রাতেই ধ্বংস করতে হবে। চুপিসারে কাজ সারতে হবে। কিন্তু হিসাবে মারাত্মক গোলমাল ছিল। তিন প্লাটুন সৈন্য মুভ করতেই শুরু হয়ে গেল পাকিদের অটোমেটিক মেশিনগানের গোলাবর্ষণ।

Thursday, October 30, 2014

নিজামীকে মন্ত্রী করাটা শহীদদের গালে চড় দেয়ার শামিল

নিঝামি হারামঝাদা
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত জামায়াতে ইসলামীর আমীর মতিউর রহমান নিজামীকে বাংলাদেশের মন্ত্রী করাটা ছিল মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও নির্যাতিতদের গালে চড় দেয়ার শামিল।


বুধবার নিজামীর রায়ের পর্যবেক্ষনে এ কথা বলেন ট্রাইব্যুনাল। পর্যবেক্ষণে ট্রাইব্যুনাল বলেন, নিজামী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজনীতিতে ধর্মের অপব্যবহার করেছিলেন।

Wednesday, October 29, 2014

এটা দেইক্ষা, সাকা চৌঃ কথা না কইয়া আমি আর থাকতে পারলাম না।

নায়িকা

স্টার জলসায় একটা সিরিয়াল দেখে!

আমি তো চোদনা হয়ে গেলাম !

মানুষকে তারা কি ভাবে পাগল বানাচ্যে তা দেখে।
ওদের দোষ আর কত দেব, সিরিয়াল খোর মানুষ গুলোই তো আসলে পাগল।

ওরা তো টাকার জন্য কত কিছুই করতে পারে।

গত রোজার্ ঈদের আগে, আমি আমার গ্রামের বাড়ীর মহিলাদের কারনে একটা সিরিয়াল দেখতে বাধ্য হয়েছিলাম। সিরিয়াল টার নাম “আকাশ টা আচল”

Sunday, October 26, 2014

বঙগবন্ধু সম্পর্কে জাফারর্ ইকবাল

Add caption
আমি যখন এটা লিখছি তখন বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৪৪ বছরে পা দিয়েছে। একজন মানুষ যখন ৪৪ বছরে পা দেয় সে তখন পূর্ণবয়স্ক হয়ে যায়। দেশের জন্য সেটা সত্যি নয়, ৪৪ বছর একটা দেশের জন্য এমন কিছু বয়স নয়। আমাদের দেশের জন্য তো নয়ই, এই ৪৪ বছরের ভেতর ১৫ বছর ছিলো মিলিটারি শাসকদের কব্জায়-দেশের মন মানসিকতা তখন একেবারে উল্টোদিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের দেশ আসলে শূন্য থেকে শুরু করেনি, নেগেটিভ থেকে শুরু করেছে। এই ৪৪ বছরেও দেশের কয়েকটা খুব বড় অপ্রাপ্তি রয়েছে, আমার ধারণা সেগুলো গুছিয়ে না নেওয়া পর্যন্ত আমরা সঠিকভাবে অগ্রসর হতে পারবো না।

জাতীয় সংগীতে ইসলামী ব্যাংকের টাকা

এবারের স্বাধীনতা দিবসে লাখো কন্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া নিয়ে শুরুতেই একটা জটিলতা তৈরি হয়েছিল, আমরা সবাই সেটা জানি। জটিলতাটি এসেছিলো ইসলামী ব্যাংকের অনুদান নিয়ে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিলো যে কুলাঙ্গারেরা তাদের সমর্থনপুষ্ঠ এই ব্যাংক কী করেছে সেটি তো কারো অজানা নেই! এই মূহুর্তে যে যুদ্ধাপরাধীর বিচার কাজ চলছে, সেই বিচার কাজকে থামানোর জন্যে দেশে-বিদেশে যে লবিস্ট লাগানো হয়েছে তাদেরকেও টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করছে এই ব্যাংক- আমাদের কাছে সে রকম গুরুতর অভিযোগ আছে।

বাংলাদেশ! এক আশ্চর্য রূপী মানুষের আবাসস্থল।

বাংলাদেশ!
এক আশ্চর্য রূপী মানুষের আবাসস্থল।
যেখানে দেশের সবছেয়ে বড় শত্রু হয়েও, কিছু মানুষের পরম বন্দু ও শ্রদ্ধার পাত্র।
আবাক এক বাংলাদেশে বাস করি আমরা, যেখানে সে দেশের যুদ্ধঅপরাধী দের জন্য, “হরতাল” দেওয়া হয়।
তাও আবার সেই হরতালে গরিবের পেটে, লাথি মারা হয়।
একি বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম ভীরু
এই জিনিস টা কাজে লাগানো হয়?
নাকি, এদেশের সাধারন মানুষের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাটার।
দূর্ব্যবহার করা হয়?